হিন্দুধর্ম্মের ঈশ্বর ভিন্ন দেবতা নাইহিন্দুধর্ম্মের ঈশ্বর ভিন্ন দেবতা নাই
প্রথমে জড়োপাসনা। তখন জড়কেই চৈতন্যবিশিষ্ট বিবেচনা হয়, জড় হইতে জাগতিক ব্যাপার নিষ্পন্ন হইতেছে বোধ হয়। তাহার পর দেখিতে পাওয়া যায়, {...}
প্রথমে জড়োপাসনা। তখন জড়কেই চৈতন্যবিশিষ্ট বিবেচনা হয়, জড় হইতে জাগতিক ব্যাপার নিষ্পন্ন হইতেছে বোধ হয়। তাহার পর দেখিতে পাওয়া যায়, {...}
রামধন পোদ[note]বঙ্গদর্শন, ১২৮৮, ভাদ্র।[/note] বাঙ্গালার সাহিত্যারণ্যে একই রোদন শুনিতে পাই—বাঙ্গালীর বাহুতে বল নাই। এই অভিনব অভ্যুত্থানকালে বাঙ্গালীর ভগ্ন কণ্ঠে একই {...}
লোকশিক্ষা[note]বঙ্গদর্শন, ১২৮৫, অগ্রহায়ণ।[/note] লোকসংখ্যা গণনা করিয়া জানা গিয়াছে যে, বাঙ্গালা দেশে না কি ছয় কোটি ষাটি লক্ষ মনুষ্য আছে। ছয় {...}
মনুষ্যত্ব কি?[note]বঙ্গদর্শন, ১২৮৪, আশ্বিন।[/note] মনুষ্যজন্ম গ্রহণ করিয়া কি করিতে হইবে, আজিও মনুষ্য তাহা বুঝিতে পারে নাই। অনেক লোক আছেন, তাঁহারা {...}
বাঙ্গালা ভাষা[note]বঙ্গদর্শন, ১২৮৫, জ্যৈষ্ঠ।[/note] : লিখিবার ভাষা প্রায় সকল দেশেই লিখিত ভাষা এবং কথিত ভাষায় অনেক প্রভেদ। যে সকল বাঙ্গালী {...}
সামাজিক দুঃখ নিবারণের জন্য দুইটি উপায় মাত্র ইতিহাসে পরিকীর্ত্তিত—বাহুবল ও বাক্যবল।[note]বঙ্গদর্শন, ১২৮৪, জ্যৈষ্ঠ।[/note] এই দুই বল সম্বন্ধে আমার যাহা বলিবার {...}
প্রথম পরিচ্ছেদ[note]বঙ্গদর্শন, ১২৮৭, পৌষ।[/note] অনেকে—বাঙ্গালীর উৎপত্তি কি?—এই প্রশ্ন শুনিয়া বিস্মিত হইতে পারেন। অনেকের ধারণা আছে যে, বাঙ্গালায় চিরকাল বাঙ্গালী আছে, {...}
কামরূপ—রঙ্গপুর[note]বঙ্গদর্শন, ১২৮৯, জ্যৈষ্ঠ।[/note] কোন দেশের ইতিহাস লিখিতে গেলে সেই দেশের ইতিহাসের প্রকৃত যে ধ্যান, তাহা হৃদয়ঙ্গম করা চাই। এই দেশ {...}
[note]বঙ্গদর্শন, ১২৮৭, অগ্রহায়ণ।[/note]যে জাতির পূর্ব্বমাহাত্ম্যের ঐতিহাসিক স্মৃতি থাকে, তাহারা মাহাত্ম্যরক্ষার চেষ্টা পায়, হারাইলে পুনঃপ্রাপ্তির চেষ্টা করে। ক্রেসী ও আজিন্কুরের স্মৃতির {...}
[note]প্রচার, ১২৯১, শ্রাবণ।[/note]যখন বঙ্গদর্শন প্রথম বাহির হয়, তখন প্রথম সংখ্যার প্রথম প্রবন্ধে মঙ্গলাচরণস্বরূপ ভারতের চিরকলঙ্ক অপনোদিত হইয়াছিল। আজ প্রচার সেই {...}